রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বোঝাপড়া কবিতা | Bojhapora Kobita Class 8

রবীন্দ্রনাথের “বোঝাপড়া” কবিতা: জীবনের বাস্তবতা বোঝার শিক্ষা

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যের এক মহান কবি, সাহিত্যিক, দার্শনিক এবং সমাজসেবী। তাঁর রচিত কবিতা, গল্প, উপন্যাস, নাটক এবং প্রবন্ধ বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে। তাঁর রচিত “বোঝাপড়া” কবিতাটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কবিতা। এই কবিতাটি আমাদের জীবনের বাস্তবতা বোঝার এবং সহনশীলতার শিক্ষা দেয়।

বোঝাপড়া কবিতার ব্যাখ্যা | বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর

বোঝাপড়া কবিতার মূলভাব:

কবিতায় কবি বলেছেন যে, জীবনে ভালো-মন্দ সব কিছুই আসবে। তাই এসবকে সহজভাবে মেনে নেওয়া উচিত। কারো ভালোবাসা যদি পাওয়া না যায়, তাহলে তাতে মন খারাপ করা উচিত নয়। কারণ, কারো ভালোবাসা পাওয়া বা না পাওয়া তার নিজের স্বভাব বা ভাগ্যের উপর নির্ভর করে। আবার, কারো কাছ থেকে ফাঁকি বা অন্যায় পেলেও তাতে রাগ বা দুঃখ করা উচিত নয়। কারণ, এসব ঘটনা মান্ধাতার আমল থেকেই চলে আসছে। তাই এসবকে স্বাভাবিকভাবে মেনে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া উচিত।

বোঝাপড়া কবিতায় কবি কোন কোন মূল্যবোধের কথা বলেছেন?

কবিতায় কবি যেসব মূল্যবোধের কথা বলেছেন সেগুলো হলো:

  • জীবনের বাস্তবতা বোঝা
  • সহনশীলতা
  • ধৈর্য
  • মানবিকতা

কবিতায় কবির কোন কোন ভাবনা প্রকাশিত হয়েছে?

কবিতায় কবির যেসব ভাবনা প্রকাশিত হয়েছে সেগুলো হলো:

  • জীবনে ভালো-মন্দ সব কিছুই আসবে
  • কারো ভালোবাসা পাওয়া বা না পাওয়া তার নিজের স্বভাব বা ভাগ্যের উপর নির্ভর করে
  • জীবনে অন্যায় বা ফাঁকি সবসময়ই থাকবে
  • কারো প্রতি অন্যায় করা উচিত নয়

বোঝাপড়া কবিতার PDF

ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়ের বোঝাপড়া” কবিতা

উপসংহার:

রবীন্দ্রনাথের “বোঝাপড়া” কবিতাটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কবিতা। এই কবিতাটি আমাদের জীবনের বাস্তবতা বোঝার এবং সহনশীলতার শিক্ষা দেয়। এই শিক্ষা আমাদের জীবনকে সুন্দর এবং সুখী করে তুলতে সাহায্য করবে।

বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্নোত্তর

বোঝাপড়া কবিতার মূলভাব কী?

জীবনের বাস্তবতা বোঝা এবং সহনশীলতা

বোঝাপড়া কবিতার কবি কে?

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

কবিতায় কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?

কবিতায় কবি জীবনের বাস্তবতা বোঝার এবং সহনশীলতার শিক্ষা দেন। তিনি বলেন যে, জীবনে ভালো-মন্দ সব কিছুই আসবে। তাই এসবকে সহজভাবে মেনে নেওয়া উচিত। কারো ভালোবাসা যদি পাওয়া না যায়, তাহলে তাতে মন খারাপ করা উচিত নয়। কারণ, কারো ভালোবাসা পাওয়া বা না পাওয়া তার নিজের স্বভাব বা ভাগ্যের উপর নির্ভর করে। আবার, কারো কাছ থেকে ফাঁকি বা অন্যায় পেলেও তাতে রাগ বা দুঃখ করা উচিত নয়। কারণ, এসব ঘটনা মান্ধাতার আমল থেকেই চলে আসছে। তাই এসবকে স্বাভাবিকভাবে মেনে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া উচিত।

কবিতায় কবি কারো ভালোবাসা পাওয়া না গেলে কী করতে বলেছেন?

কবিতায় কবি কারো ভালোবাসা পাওয়া না গেলে মন খারাপ না করতে বলেছেন। তিনি বলেছেন যে, কারো ভালোবাসা পাওয়া বা না পাওয়া তার নিজের স্বভাব বা ভাগ্যের উপর নির্ভর করে। তাই এতে মন খারাপ করা উচিত নয়।

কবিতায় কবি কারো কাছ থেকে ফাঁকি বা অন্যায় পেলে কী করতে বলেছেন?

কবিতায় কবি কারো কাছ থেকে ফাঁকি বা অন্যায় পেলেও তাতে রাগ বা দুঃখ না করতে বলেছেন। তিনি বলেছেন যে, এসব ঘটনা মান্ধাতার আমল থেকেই চলে আসছে। তাই এসবকে স্বাভাবিকভাবে মেনে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া উচিত।